Description
তায়াম্মুম মাটির তথ্য সমূহঃ-
৮”বাই ৬” বড় সাইজ
★আল্লাহ পাক সুরা নিসার ৪৩নং আয়াতের মাধ্যমে পানি পরিবর্তে শরীয়তের বিধান অনুযায়ী পানির বিকল্প তায়াম্মুমের মাটি ব্যবহার করা ফরজ করেছেন।
★হযরত আয়েশা রা. এক সফরে তার হার হারিয়ে ফেলেছিলেন।সেই হার খুজতে গিয়ে নামাজের সময় হয়ে যায় সেখানে পানি না পাওয়া গেলে তায়াম্মুমের বিধান কুরআনের আয়াতের দ্বারা আল্লাহ ফরজ করেছেন।
কখন তায়াম্মুমের মাটি ব্যবহার করবেন?
হজ্জ ওমরাহ কিংবা ট্রাভেলিং অথবা অসুস্থতায় শরীয়তের বিধান অনুযায়ী পবিত্রতা অর্জনে পানির বিকল্প ব্যবহার করুন তায়াম্মুমের মাটি।অজু করতে গিয়ে আপনি যখন পানি ব্যবহারে অপারগ বা আপনার কাছে পানি নেই তখন শরীয়তের বিধান অনুযায়ী এই মাটি দিয়ে ফরজ নিয়ম অনুসরণ করে পবিত্রতা অর্জন করে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হতে পারেন।
এই প্রোডাক্টি প্রতিটি মুসলিম পরিবারের ঘরে ঘরে থাকা দরকার।
কারন যখন এই মাটি প্রয়োজন হয় তখন আমাদের এটা কালেক্ট করতে যে সময় লেগে যায় তার মাঝে অসুস্থ ব্যক্তির নামাজ কাযা করে ফেলে তাই তায়াম্মুমের মাটি নিজের সংরক্ষণে রাখা জরুরী।
★তায়াম্মুমে তিন ফরয
১-নিয়ত করা।
২-সমস্ত মুখমণ্ডল মাসেহ করা।
৩-দুই হাতের কনুইসহ মাসেহ করা।
তায়াম্মুমের করার পদ্ধতি
তায়াম্মুম করার ইচ্ছাকারী ব্যক্তি উভয় হাতের কাপড়গুলো কনুইয়ের ওপরে উঠিয়ে নেবে। তায়াম্মুম দ্বারা নামাজ পড়ার নিয়ত করে বিসমিল্লাহ পাঠ করবে। নিজের উভয় হাতের তালুকে আঙুলগুলো খোলা রেখে মাটির ওপর রাখবে। হাতকে মাটির ওপর সামান্য ঘষবে। তারপর উভয় হাত উঠিয়ে ঝেড়ে ফেলবে। এরপর পুরো মুখমণ্ডল মাসেহ করবে। অতঃপর আগের মতো উভয় হাতের তালু আঙুল খোলা রেখে মাটির ওপর রেখে সামান্য ঘষবে। এরপর নিজের বাঁ হাত দ্বারা ডান হাত কনুই পর্যন্ত মাসেহ করবে। এরপর ডান হাত দ্বারা বাঁ হাত কনুই পর্যন্ত মাসেহ করবে। তাতে তায়াম্মুম পরিপূর্ণ হয়ে যাবে। এরপর তা দ্বারা ফরজ, নফল সব ধরনের ইবাদত আদায় করতে পারবে। (কিতাবুল আসার লি আবি ইউসুফ : ৭৭; মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা : ১/১৬০)
আমাদের তায়াম্মুমের মাটির বৈশিষ্ট্য
★স্বচ্ছ মাটি দিয়ে তৈরী।
★আমাদের নিজেস্ব তত্বাবধানে তৈরী করা।
★বিজ্ঞ আলেম ও মুফতী সাহেবদের পরামর্শ অনুযায়ী তৈরী করা অথেন্টিক তায়াম্মুমের মাটি।
Nelly –
I’m not sure what Area 52 has to do with any of this?
my page; Area 52?
Buster –
Nice share!